অদ্ভুদ সপ্নের মধ্যে ডুবে আছি
অদ্ভুদ সপ্নের মধ্যে ডুবে
অদ্ভুদ সপ্নের মধ্যে ডুবে আছি আমি। সপ্নটাতে আমি স্বর্গের সিঁড়ি বেয়ে ক্রমাগত উপরে উঠছি। উঠছিতো উঠছিই, এক ঝাক বিশেষ তারাদের নিয়ে।
সংসারে থেকেও আছি নিজের গড়া লৌহদুর্গের ভেতর। কেউ দেখেনা আমাকে। সংসার ত্যাগী বৈরাগ্যসাধন বুঝি একেই বলে।
ধন্য ধন্য আমার পরিবারকে যারা শাক ভাত, ছালুনে নুন কম হলেও ক্ষমা করে দেয় বৈরাগীকে। ভাই ভাতিজা স্বজনেরা ধরেই নিয়েছে উনাকে পাওয়া যাবে আজকাল কালে ভাদ্রে। কোনো এক কবির কথাটা আমি আবার বলি, সকলের তরে সকলে মোরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।
প্রত্যেকের তরে কাজের সপ্নটা আরো একধাপ এগিয়ে যায় যখন লার্ন এন্ড লিভ স্কুল বিশেষ শিশুদের জন্যে নিয়মিত দুপুরের খাবারের ব্যাবস্থা শুরু করে। শুনছি হিম শিতল দিনে বিদ্যাপাঠে এসে গরম গরম খাবার যেনো অমৃত মনে হয় তাদের কাছে। যে খাবারটা ঘরে কখনো রাধেনা তাদের মা।
সেদিন বহুদুরে সেই পঞ্চগড়ে কোনো এক নাম না জানা স্কুলে, “লার্ন এন্ড লিভ ফাউন্ডেশন” এক্টু দামি খাবারের আয়োজন করেছিলো, শিতের কাপড় বিতরন কালে। শিশুদের ভেতর নাকি ছিলো সেদিন ভুবনজয়ী উচ্ছাস। তৃপ্তি ছিলো নাকি তাদের চোখে মুখে অসীম।
এ কথা শুনে, ভাবনায় আবার আমার আরেকটা সপ্নের উদয় হয়, তাদেরকে নিয়ে।যেমন সপ্ন দেখে কোন এক বসন্ত, কোকিলের ডাক আর শিমুলের বিস্ফারণের। বসন্ততো শিমুলের দেখা পায়, আমার সপ্নের শিমুল বিস্ফারিত হবে কি?
- প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব। কাগজ২৪-এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে। তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য কাগজ২৪ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না।
কাগজ টুয়েন্টিফোর বিডি ডটকম এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।