আমায় একজন সাদা মানুষ দাও যার রক্ত সাদা।
আমায় একজন সাদা মানুষ দাও যার রক্ত সাদা।
ভূপেন হাজারিকা, দাদা একজন সাদা মানুষ এর দেখা কি মিলেছিলো তোমার জীবদ্দশায়? কতজনের পেয়েছিলে দেখা? আদৌ পেয়েছিলে কি?
আমি তোমার মত করে খুজে ফিরি সাদা মনের মানুষ,
আমি তোমার সুরে গান গেয়ে বেড়াই, হিমালয়ের পাড়ে -ক্ষেতের আলিতে -নদীর তীরে -জনতার ভিড়ে.
“আমায় একজন সাদা মানুষ দাও, যার মনটা সাদা’।
দাদা, আমি পিপিলিকা হয়ে পাথরের নিচে, গাংচিল হয়ে সমুদ্র গভীরে, কাঙাল হয়ে খুজছি কিছু নির্মল আত্তা।
চাতকি যেমন নির্ঘুম রাত কাটায় মেঘের আশায়।
কোথায় পাই। বলে দাও।
পৃথিবীর মায়াজালে চুম্বকের মত কি একটা ম্যাগ্নেট যেন লাগিয়ে নিয়েছে মানুষ অন্তরে আজকাল।
যা তাকে নিজের দিকেই শুধু টানে।
ক্লান্ত হয় না, হয়রান হয় না মানুষ, সাজাতে নাফসের আকাঙ্ক্ষা।
চাকচিক্য আর আটসাট পোশাকে মোড়ানো রমনীর মাঝে আমি খুজে ফিরি-
রাজহংসের সুভ্রপাখার মত সাদা মন,
যে, কারো বেদনায় কাদে, হাসে কারো সুখে ।
মানবিক চোখ তার বিকশিত হয় দুখীদের প্রেমের আলোতে।
অভিজাত নগরীর বদ্ধ কপাটে নাড়া দেই আমি কাপা কাপা হাতে, প্রমিকার দৃষ্টি মাখা অপেক্ষার চোখ থাকে তাদের চৌকাঠের পানে? আছে কি কেউ? পাবো কি কারো দেখা?
পৃথিবির পথে পথে, অলি গলিতে আমি হাটি। রাতের চঞ্চল পেচা আর দিনের দিশেহারা দাড়কাক শুনে আমার পদস্পন্দন। আমার পথচলা।
নিপীড়িত মানুষগুলোর মুখ দুর থেকে দেখি আমি, হাসফাস করি অস্থিরতায়, আমার ই অন্তরকান্নার সুর নিজ কান ভেদ করে উড়ে যায় আসমানে।
সাংবাদিকীয় প্রশ্ন পাই মাঝে মাঝে ফোনের রিসিভারে,
-আসলে বলবেন কি? লার্ন এন্ড লিভ এর আসল বিষয়টা কি?
– মানুষ কে ভালবাসা।
– বুঝলাম না। খুলে বলুন
– বিলেতের পাতাল ট্রেন- ডি এল আর- ১৫ নাম্বার বাস- একে একে পাড় করে বাড়ির চৌকাঠে পা দেই যখন, হয়ে যাই ক্ষুদার্থ হাংগর।
চিজ অনিয়নের ছ্যান্ডুইসে কামড় দিতেই ভেসে ওঠে, সামনে রোহিঙ্গার শিশুদের মুখ।
আহা ওদের ক্ষিদের চরিত্রতো এরকমই।
– আপনি যা ভাবছেন, ব্যাপারটি এরকম আর নেই। আসছে ত্রান সর্বত্র থেকে। বিদেশিরা, আর্মিরা করছেন দেখভাল।
– হবে হইতো। টিভিতে দেখি ৯/১০ বছরের শিশু বস্রহীন দাঁড়িয়ে আছে, ওরা খাবার নিবে? না সম্ভ্রম ঢাকবে? আপনি ই বলুন। (ইন্টারভিও শেষ)
বহুজন আমাকে আস্বাস দাও জল দিবে এই চাতকীর তৃস্নার্থ গলায়,
গাড়ি দেবে, লাখ টাকার চেক দিবে, এক টুকরা জমিন দিবে।
আমাকে ঠাকুমার ঝুলির গল্প শুনিয়ে শুনিয়ে দানবীর হয়ে ওঠছো কেউ কেউ,
একে বলা যায় কথার দানবীর।
দোহায়, কল্পকথার হিরু হয়োনা, এ নয় হীরক রাজার দেশ, নয় হীরক রাজার কাল্পনিক সময়।
দিয়োনা জীবনবীমার নতুবা ইন্সুরেন্সের প্রতিশ্রুতি।
একজন সাদা মনের মানুষ হয়ে পাশে থাকো, হাত ধরো আমার, যাতে পরিতৃপ্তি পাবো অন্তরাত্তায়।
ইনবক্সে সাধুবাদ দিচ্ছ আমাকে অনেকে, ভাল কাজের উদ্দোগের জন্যে।
পড়ে কস্ট হয় আমার।
এর যোগ্য আমি নই। এ সাধুবাদ ওহুদ পাহাড় হয়ে আমার কাধের উপর চেপে বসেছে, এ ভাড় বহন করার শক্তি আমার নেই।
আমি সত্যি কোনো পরিবর্তন আনতে পারিনা একা একা।
পারিনা বলেই প্রতিবন্ধী সাহিদার নিতে পারিনা খোজ খবর হর হামেশায়।
সাহিদা লিখে” আপা কত দিন তোমার কন্ঠ শুনিনা টেলিফোনে। বসে থাকি অপেক্ষায়”
উত্তরে বলি – সাহিদা, এক্টু সময় দাও আপুকে।
দুর্গা আর কালি মায়ের মত বহুহাত নেই আমার কাধের উপর।
নেই নবী সুলাইমানের( সা:) মত অলৌকিক ক্ষমতা।
আমি যখন রোহিঙ্গায় থাকি তুমি থাকো অপেক্ষায়।
আমি যখন দানশীল মানুষদের দফতরে লার্ন এন্ড লিভের পান্ডলিপি নিয়ে ধর্নায় থাকি তুমি ভাবো নিজেকে অপাংক্তেয়।
সময় দূরে নয়, সাহিদা এক্টু সবুর কর।
কেউ একজন তোমার মাথায় হাত দিবে ভালবাসায়, টেলিফোনের আওয়াজে তোমাকে দিবে জীবনের আস্বাস।
আমি খুজে ফিরছি তোমাদের জন্যে সাদা মনের মানুষ। ভালবাসায় ভরা যাদের অন্তর।
গাইছি গান তোমাদের জন্যে লঞ্চ ঘাটে, খেয়া পারে, জনতার মঞ্চে –
আমায় একজন সাদা মানুষ দাও
যার মন টা সাদা।
আমায় একজন সাদা মানুষ দাও
যার মনটা সাদা
রোহিংঙ্গাদের মাঝে বিতরন কৃত দ্রব্য সমূহের বিবরন তুলে ধরা হলো:
মসজিদের জন্য জায়ানামাজের পাটি, বদনা, গ্লাস, মগ, জগ, রেহাল, ইট, সিমেন্ট।
শিশুদের জন্য খাবার একবেলা বিরিয়ানির প্যাকেট, জুস, সুজি, দুধ, চিনি।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, লবন, দাঁতের মাজন, ব্রাস, সাবান, মোমবাতি, ম্যাচ, তৈল, গুড়ামসলা, বিস্কুট, মুড়ি, চিরা ইত্যাদি।
ঘর+টয়লেট+মহিলাদের গোসল খানা তৈরীর জন্য ত্রিপাল, বাস, টিনন, ইট, গুনা ইত্যাদি
এছাড়াও বিশুদ্ধ খাবার পানির জন্য ১৭০ ফিট গভির নলকুপ স্থাপন করা হয়েছে।
Je je camp a amra kaj korechi tar naam 1. Whaikhyang, 2. Balukhali, 3. Gundum-Camp No.1, 4. Kutupalong