তিতির মুরগী/পাখি বা চায়না মুরগি পালন
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের আওতাধীন একটি প্রকল্পের উদ্যোগে বিপন্নপ্রায় তিতির পাখি সংরক্ষণের উদ্যেগ নেওয়া হয়েছে। এই তিতির পাখি গ্রামাঞ্চলে চায়না মুরগি নামে পরিচিত এবং দেশি মুরগির মতই লালন-পালন করা যায়।
এটি অত্যধিক রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন। এছাড়া এর বাজার মূল্য দেশি হাঁস-মুরগির চেয়ে অনেক বেশি। তাই এটি লালন-পালন করা অন্যান্য দেশি মুরগির চেয়ে লাভজনক। তিতির পাখি পালন দারিদ্র বিমোচনে যেমন সহায়ক ভূমিকা পালন করবে তেমনি বিপন্নপ্রায় এই প্রজাতিটির সংরক্ষণেও ভূমিকা রাখবে বলে বক্তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন ।
তিতির পাখির বৈশিষ্ট্য ও পালনের সুবিধাসমূহ :
তিতির পাখির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্যান্য পাখির তুলনায় বেশী ,
সংক্রমণ বা পরজীবী সহজে আক্রান্ত করতে পারেনা ,
আলাদা কোন ভ্যাকসিন বা ঔষধ লাগেনা ,
একটি পূর্ণ বয়স্ক তিতির দিনে ১১০ – ১২০ গ্রাম খাবার খায় ,
কচি ঘাস – পোকা মাকড় – সবজি এদের প্রিয় ,
সম্পূরক খাদ্যের পরিমাণ কম লাগে ,
এদের জন্য ভালো মানের ঘর লাগে না ,
ডিমের খোসা অত্যন্ত শক্ত ,
শারীরিক বৃদ্ধির হার বেশ ভালো এবং মাংস অনেক সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ,
একটি দেশী মুরগী বসরে ৫০ – ৬০ টা ডিম দেয় ,
সেখানে একটি তিতির পাখি বসরে ১০০ – ১২০ টি ডিম দেয় ,
প্রতিকূল পরিবেশ এরা নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে ।
আপনারা যারা এই কর্যক্রমের সাথে নিজের জরাতে চান তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন, সারাদেশে ৬৪ টি জেলায় আমাদরে কার্যক্রম চলবে। বিস্তারিত জানতে….০১৯৭৭৭৭০৭৬৯ অথবা ০১৯১২১৬৮২২৬/০১৮১৫০০৯৬৯২ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন-
আপনারা যারা এই কর্যক্রমের সাথে নিজের জরাতে চান তারা এই ফরমটি পুরন করুন, সারাদেশে ৬৪ টি জেলায় আমাদরে কার্যক্রম চলবে।
https://docs.google.com/…/1MYw7sXZzJJ-ANx45K7xvd2O…/viewform