সিডনীতে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ মূর্তি উন্মোচন

 

 

সিডনীতে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ মূর্তি উন্মোচন
সিডনীর কথামালা-৭৩
রণেশ মৈত্র (সিডনী থেকে)
সভাপতিমন্ডলীর সদস্য , ঐক্য ন্যাপ

বিগত ২০ ফেব্রুয়ারী, সকালে সিডনী ওয়েষ্টার্ন ইউনিভার্সিটি প্রাঙ্গনে স্থাপন ও উদ্বোধন করা হলো বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ মূর্তি। উদ্বোধন করলেন বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এম.পি। সিডনীর বহু গণ্যমান্য প্রবাসী বাঙালি ও এদেশীয় অতিথিবৃন্দের উপস্থিতিতে।
সম্ভবত: বাংলাদেশের বাইরে, পৃথিবীর অন্যতম উন্নত দেশে অষ্ট্রেলিয়াতেই প্রথম এমন একটি ঘটনা ঘটলো। বঙ্গবন্ধু সর্বত্র স্বীকৃত, নন্দিত ও সম্মানিত একজন সংগ্রামী জননেতা ও রাষ্ট্রনায়ক। বাংলাদেশের অহংকার। কিন্তু তাঁর আবক্ষ মূর্তি উন্মোচন আজ পর্য্যন্ত পৃথিবীর অন্য কোথাও হয় নি। তাই অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী , বিশেষ করে সিডনী প্রবাসী বাঙালিরা আরও বেশী গর্বিত বোধ অবশ্যই করতে পারেন। এই নিবন্ধের মাধ্যমে নির্দ্বিধায় এই মহান কর্মকান্ডের যাঁরা উদ্যোক্তা, যাঁরা সহযোগি এবং সংশ্লিষ্ট থেকে এই কাজটি যাঁরা নিপুনভাবে সম্পন্ন করলেন তাঁদের সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
অভিনন্দন বিশেষ করে জানাই ওয়েষ্টার্ন ইউনিভার্সিটি অব সিডনীর সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলী ও শিক্ষার্থীবৃন্দকে যাঁরা এই আবক্ষ মূর্তি স্থাপনের জন্য সম্মিলিত ভাবে প্রস্তাব গ্রহণ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আবক্ষ মূর্তি স্থাপনের সুপারিশ জানিয়ে বিষয়টির সূচনা করেন।
বিশেষভাবে ধন্যবাদের পাত্র ঐ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যাঁরা প্রস্তাবটিকে গুরুত্ব ও মর্য্যাদার সাথে গ্রহণ করে তা বাস্তবায়িত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। এ ব্যাপারে সর্বাধিক উদ্যোগী ভূমিকা পালন করার গভীর কৃতজ্ঞতা এসোসিয়েট প্রফেসার ড: দাউদ হাসানকে আর নিবিড় একাগ্রতায় যিনি এই প্রকল্পটি কার্য্যকর করার ক্ষেত্রে মূল্যবান অবদান রাখলেন একটি অসম্ভবকে সফল করে তুললেন তার জন্য অষ্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় অবস্থানরত বাংলাদেশের হাই কমিশনার ইমতিয়াজ হোসেনকেও জানাই প্রাণঢালা অভিনন্দন।
বস্তুত: আমি অত্যন্ত অভিভূত।
অভিভূত হওয়ার আরও কারণ আছে। সিডনী নগরীতে বাঙালিদের আরও কীর্তি আছে যা আমাদের জাতীয় গৌরব, জাতীয় অহংকারকে বহু মাত্রায় মর্য্যাদা দিয়েছে।
তার একটি হলো শহীদ মিনার। সিডনীর এশফিল্ড পার্কে বেশ কয়েক বছর আগেই জনাকয়েক প্রবাসী বাঙালি তরুণের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ হাই কমিশন ও বাংলাদেশ সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শহীদ মিনার মহান একুশে ফেব্রুয়ারীর স্মারক। আজও শহীদ মিনারটি অম্লান। প্রতি বছর সেখানে একুশ উদযাপিত হয় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে। কোন কোনবছর ক্ষুদ্রাকারে হলেও ঐ দিন সেখানে দিনব্যাপী বইমেলাও উদযাপিত হয় কেনা বেচা হয় বেশ কিছু বই যা প্রধানত: বাংলাদশ থেকে প্রকাশিত। বাংলাদেশের প্রকাশকেরা আগ্রহী হলে এবং সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় উদ্যোগী হলে এখানে অনেক বেশী বাংলা বই এর ষ্টল খোলা যেতে পারে প্রবাসী বাঙালী তরুণ-তরুণীরা তাতে বাংলা সাহিত্য, বাংলা গল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস, নাটক প্রভৃতি বই এর প্রতি আকৃষ্টও হতে পারে। আসতে পারেন বাংলাদেশের শিল্পীরাও সংগীত নৃত্য প্রভৃতি পরিবেশন করার লক্ষ্যে। বাংলা একাডেমী এগিয়ে এলে খুবই অনুপ্রাণিত হবেন সিডনীর প্রবাসী বাঙালি সমাজ।
সিডনীর অপর বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যাকুয়ারী ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ সেখানকার বাঙালী শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের আগ্রহে সাড়া দিয়ে স্থাপন করেছেন বিশ্বকবি রবীন্দ্র নাথের একটি প্রতিকৃতি রবীন্দ্রনাথের জন্মের সার্ধ শতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে। ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবাসী বাঙালি শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী এবং কর্তৃপক্ষ সম্মিলিতভাবেই বিশ্বকবির প্রতি ঐদিন তাঁদের অন্তরের গভীর শ্রদ্ধা জানালেন গৌরবান্বিত করলেন নতুন করে বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতির এই শ্রেষ্ট রূপকারকে। তাঁরা সমগ্র বাঙালি জাতির কাছে এ কারণে বিশেষ মর্য্যাদার প্রকৃত দাবীদার। ঘটনাট কয়েক বছর আগের হলেও তেমন একটা প্রচার প্রচারণা পায়নি।
বস্তুত: এভাবে বাংলাদেশ, বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতি, বাঙালির নানাবিধ গৌরবোজ্জ্বল কীর্তিগাথা ধীরে ধীরে বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ছে-সাথে সাথে বাড়ছে জাতির গৌরবও। এগুলি সম্ভব হচ্ছে মূলত: বাঙালি সংস্কৃতির অন্তর্নিহিত শক্তির কারণেই যে সংস্কৃতি লালন করে সকলের পারস্পারিক শ্রদ্ধা ও মর্য্যাদাবোধ।
শহীদ মিনার বিশ্বের বহুদেশে প্রতিষ্ঠিত হলেও বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ মূর্তি আর কোন দেশে এ যাবত স্থাপিত হয়ে নি তবে দিনে দিনে তা যে ভবিষ্যতে হবে এমন একটি নিশ্চয়তা বোধ আমার মনে গভীরভাবে ঠাঁই করে নিয়েছে। তবে পৃথিবীর সর্বত্রই রবীন্দ্রনাথ, বঙ্গবন্ধু ও শহীদ মিনার স্থাপনের ভাশ্চার্য্য নির্মাণের ব্যাপারে প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে উদ্যোগী ও তৎপর হতে হবে। সে প্রত্যাশা বৃথা যাবে না আশা করি।
এই যে দেশের গৌরবের স্মৃতি, জাতীয় বিজয়ের নানাবিধ অর্জন ও ইতিহাস ও তার স্মারক আমরা বাংলাদেশ কতটা রাখতে সচেষ্ট , কতটা উদ্যোগী কতটা তৎপর সে প্রসঙ্গটিও স্বভাবত:ই প্রাসঙ্গিকভাবে এখন উঠে আসতে পারে। যখন বিদেশের মাটিতে বসে বাঙালির এই বিজয় কীর্তিগুলির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে প্রবাসী বাঙালি ও বিদেশীদেরকেও যখন উৎসাহিত হয়ে তার প্রতি তাঁদেরও মস্তক অবনত করতে দেখি স্বভাবত:ই এই গৌরব অর্জনের অজস্র সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক হিসেবে মনটা গর্বে ভরে ওঠে। আবার সাথে সাথেই মনে প্রশ্ন ওঠে সেদিনের সেই গৌরবগুলির জন্য আমাদের নতুন প্রজন্মকে কি আমরা প্রকৃতই গর্বিত বোধ কররেত শিখিয়েছি? তারাও কি অধিকতর না হোক, সমভাবে গর্বিত বোধ করে সেগুলির জন্যে। অথবাসেগুলি অর্জনের পেছনে যে দীর্ঘ সংগ্রাম তাদের পূর্বসূরিদেরকে করতে হয়েছে যে কঠিন ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে তার বৃত্তান্ত কি যথাযথভাবে আমরা কি জানতে পেরেছি বা জানতে প্রকৃতই চেষ্টা করেছি?
উত্তরগুলি ভাবতে গিয়ে অনেক সময় আত্মপ্লানিতে ভুগি। এক ধরণের অপরাধ বোধে যেন নিরস্তর তাড়িত হই। কারণ সে দায়িত্ব পালনে আমরা প্রকৃতই উদ্যোগী নই-বহুলাংশেই তাতে ব্যর্থ হয়েছি। আর তার করুণ পণিতিতে আমাদেরই নতুন প্রজন্মগুলি তাদের পূর্ব পুরুষদের গৌরব গাথা সবিস্তারে জানবার অধিকার থেকে বঞ্জিত হতে চলেছে। এগুলি নেহায়েতই আমাদের অবহেলা প্রসূত যা অবিলম্বে দূর করা প্রয়োজন। আজকের অভিভাবক ও শিক্ষকমন্ডলী এ ব্যাপারে এখন থেকেই প্রয়োজনমত তৎপর হবেন আশা করি।
একদিকে যেমন আমাদের এই অতি প্রয়োজনীয় ব্যাপার গুলিতে অবহেলা অপরদিকে রয়েছে একাধিক নামে দেশের উগ্র প্রতিক্রিয়াশীল ধর্মান্ধ ব্যাক্তি, সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠনগুলির (বিশেষ ধরণের এবং ধর্ম শিক্ষার নামে স্থাপিত) পক্ষ থেকে তেমনই আবার সচেতন ও সংগঠিতভাবে আমাদের বাঙালি সংস্কৃতি, বাঙালীর ঐতিহ্য, গৌরব ও বিজয়গুলিকে বিকৃতভাবে প্রচার করা, তার বিরোধিতা করা এবং সেগুলিকে ইসলাম ও মুসলিম বিরোধী বলে মিথ্যা প্রচার বারংবার করে সত্যকে মিথ্যা বানানোর নিরন্তর অপচেষ্ট বিদ্যমান। মাঠে যেন তারাই। তারা তাদের বক্তব্য প্রচারের জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন রিয়্যাল বা ডলার ও পেট্রো ডলার প্রকাশ্য ও চোরাপথে প্রতিনিয়ত আমদানী করতে পারছে। এগুলি বন্ধ করার জন্যে জনগণের পক্ষ থেকে অসংখ্যবার দাবী উঠানো সত্ত্বেও রাষ্ট্র সীমাহীন নিষ্পৃহতা দেখানোর ফলে প্রতিক্রিয়াশীল মহলগুলি দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
এর সর্বোচ্চ এবং অতি সাম্প্রতিক প্রমাণ হলো, গত শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারী) জুম্মার নামাযের পর কয়েক হাজার মুসুল্লিকে জাতীয় মসজিদ (যা সরকারের অর্থাৎ হিন্দু-মুসলমান বৌদ্ধ-খৃষ্টান- সকল সাগরিকের দেওয়া ট্যাক্সের টাকায় পরিচালিত বায়তুল মোকাররম থেকে ) থেকে বিশাল এক মিছিল বের করে গগণবিদারী শ্লোগান সহকারে ঢাকার রাজপথে দাবী তুলল সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গন থেকে গ্রীক “দেবীর” মূর্তি ২৪ ঘন্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে। তারা ধৃষ্টতার সাথে এ কথাও বলতে দ্বিধা করে নি যে, “অন্যথায় তারা এক কোটি লোক এনে ঢাকা শহর অবরোধ করে তাকে অচল করে দেবে।
বিস্ময়কর হলো, পুলিশ এই মিছিলের ব্যক্তিদেরকে সামান্যতম বাধাও দিল না-একটি নরম ধরণের হুমকিও দিল না-কাউকে গ্রেফতার করা তো দূরের কথা।
এমন কি, সুপ্রিম কোর্টকে হুমকি দেওয়াকেও কি আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলি, কি মন্ত্রী-সাংসদবৃন্দ-কি আইনজীবীরা কেউই বিন্দুমাত্র নিন্দাবাদ জানিয়ে সংবাদপত্রে একটিও প্রতিবাদ লিপি পাঠলেন না। তাহলে ঐ প্রতিক্রিয়াশীল চক্র কেন ভয় পাবে? ঐ মূর্খ ধর্মব্যবসায়ীরা ওই মূর্তিটাকে “দেবী” বানালো কিভাবে? গ্রীকরা কি দেবীর আরাধনা করেন? তাঁরা কি হিন্দু বা সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী? ওটা যে ন্যায় বিচারের একটি বিশ্বন্যাত প্রতীক ঐ মূর্খের দল কি কদাপি তা জানতে চেষ্টা করেছে? গ্রীক সভ্যতা যে বিশ্বের আদি সভ্যতা তা কি তারা জানে?
না! জানে না তা নয়। ওরা জেনেশুনেই ঐ মূর্তিটার অসারণ দাবী করেছে। ওরা কোন এক মুহুর্তে ওটা ভেঙ্গেও ফেলতে পারে-খোন্তা শাবল হাতে মিছিল করে এসে। কণ্ঠে “নারায়ে নকবির” শ্লোগানটা থাকলেই তো বাংলাদেশে সাতখুন নয়-হাজার খুনও মাফ। তার নজির নাসিরনগরে, গোবিন্দগঞ্জে, সাতক্ষীরা, যশোরে, পাবনায়, ঠাঁকুরগাঁও এ, দিনাজপুরে, ভোলায়। নজির ২০০১ সালের হাজার হাজার সংখ্যালঘু নির্য্যাতনের ঘটনায়।
হেফাজতের হুমকির পরও একে প্রতিরোধ করতে ছাত্র সমাজও এগিয়ে আসছে না। যুব সমাজ? না, তারাও না। রাজনৈতিক দলগুলি? না – তাঁরা দিব্যি আরামে আছেন। ক্ষমতায় থাকা আর ক্ষমতায় পুনরায় যাওয়ার চিন্তায় মশতুল। রাজপথের দিকে তাকাবার তাঁদেরঅবসর কোথায়?
নিন্দা ও প্রতিবাদ করে একটি বিবৃতিও এঁরা কেউ দেন নি। দিতেন যদি মিছিলটি ঐ দাবী নিয়ে বি.এন.পি. বা আওয়ামীলীগ করতো। বি.এন.পি. করলে আওয়ামী লীগ তার প্রতিবাদ করতোÑআওয়ামী লীগ করলে বি.এন.পি। কারণ একে অপরের ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বী।
কিন্তু এই মিছিল তো করেছে হেফাজতে ইসলামী। অপ্রকাশিত ভাবে সঙ্গে ছিল জামায়েত ইসলামী,ইসলামী ছাত্র শিবির প্রভৃতি। উভয় দলই দিব্যি হজমকরে গেলেন। যাবেনও।
কিন্তু এর পরে কি আওয়ামী লীগ পারবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি বাংলাদেশের কোথাও স্থাপন করতে? সাংস্কৃতিক কর্মীরা কি পারবেন রবীন্দ্রনাথ-নজরুলের কোন প্রতিকৃতি বাংলাদেশের কোথাও স্থাপন করতে? ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে?
উপলব্ধিতেই নেই যে আজ বাংলাদেশে অপমৃত্যু ঘটতে চলেছে সুমহান ঐতিহ্যের ধারক ইতিহাস খ্যাত এবং বিশ্বস্বীকৃতি প্রাপ্ত বাঙালি সংস্কৃতি ও সভ্যতা।
আর বাংলাদেশ সরকার বুঝেই হোক বা না বুঝেই হোক (না বুঝবার মত শিশু তাঁরা কেউই নন) বাঙালী সংস্কৃতির অপমৃত্যু পরোক্ষে তাঁরাও ঘটাতে চলেছে। নতুন ছাপানো পাঠ্যপুস্তক গুলিতে যে সকল গল্প, প্রবন্ধ, কবিতা এবং যে কবি-সাহিত্যিকদের লেখা উঠিয়ে দিয়ে শিক্ষাক্ষেত্রে সাম্প্রদায়িকী করণ সুরু করা হলো-তা আমার ও সুধীজনদের বক্তব্যকে নিশ্চিতভাবে প্রমাণ করে। হেফাজতের আবেদন সরকারের কাছে শিরোধার্য্য যেন।
এখনও মজলুম জননেতা মাওলানা ভাষানীর মতো করে বলি, “খামোশ”। নইলে পালাবার পথ নেই।

  • প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব কাগজ২৪এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য কাগজ২৪ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!