“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ “
ভূপাল চন্দ্র রায়, নওগাঁ প্রতিনিধি। কাগজটোয়েন্টিফোরবিডিডটকম
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ। জ্বলছে আলো চলছে দেশ শেখ হাসিনার বাংলাদেশ। একটা সময় ছিল গ্রাম মানে অন্ধকার, গ্রাম মানে আনন্দহীন, বিদ্যুৎ বিহীন একটা এলাকা । কিন্তু এখন আর সেই সময় নেই। শেখ হাসিনার বাংলাদেশ এখন বিদ্যুৎ ও সৌর বিদ্যুৎ এর আলোয় আলোকিত। গ্রাম বাংলার প্রতিটি গ্রামের আনাচে -কানাচে এখন সৌর বিদ্যুৎ এর সুবিধা পৌঁচ্ছে যাচ্ছে এবং প্রতিটি এলাকায় বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁচ্ছে দেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার মোট ৮ টি
ইউনিয়নে সোলার হোম সিস্টেম (সৌর বিদ্যুৎ) ও সোলার স্ট্রিট লাইট (ল্যাম্প পোষ্ট) এবং এসি সোলার (আই পি এস সিস্টেম) স্থাপন প্রক্রিয়া প্রায় শেষ হয়েছে। নিয়ামতপুর
উপজলায় ২০১৬-২০১৭অর্থ বছরের বাজেটের ৫০% বরাদ্দকৃত সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন
সম্পন্ন হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার জনাব আবু সালেহ মোঃ মাহফুজুল আলম।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ উদ্যোগকে তিনি সাধুবাদ জানান।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ তরিকুল ইসলামও প্রকল্পের কাজ তদারকি করেছেন বলে জানান। সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইডকল কর্তৃক মনোনীত বেঙ্গল রিনিউএ্যবল এনার্জি লিমিটেড নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার মোট ৮ টি ইউনিয়নের ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের টিআর/কাবিটার এ বছরের কাজ সন্তোষজনক ভাবে সম্পন্ন করল। বেঙ্গল রিনিউএ্যাবল এনার্জি লিমিটেড নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর শাখার শাখা ব্যবস্থাপক জনাব ভূপাল চন্দ্র রায় জানান, সারা বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলার তুলনায় টিআর/কাবিটার কাজ নিয়ামতপুর উপজেলায় অতিদ্রুত সম্পন্ন হয়েছে। অন্যান্য উপজেলায় এখনও কাজ চলমান রয়েছে। তার সহকর্মীদের কঠোর পরিশ্রম, সহানুভূতি এবং দৃঢ় মনোবলের মাধ্যমে তারা অতিদ্রুত কাজ করে গেছেন বিধায় সম্ভব হয়েছে বলে তিনি জানান। রাস্তার মোড়ে মোড়ে এবং নির্জন জায়গাগুলোতে সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপনের কারণে জনগনের অনেক উপকার হয়েছে বলে জানান ভাবিচা ইউনিয়নের সাহেব বাবু চৌকিদার। নিয়ামতপুর তিনমাথা মোড়ের সবজি বিক্রেতা মোঃআজিজ জানান, তিনমাথা মোড়ে বিদ্যুেতর আলোর ব্যবস্থা না থাকায়, প্রতিদিন ২/৩টি মোমবাতি ক্রয়করে মোমবাতি জ্বালিয়ে বেচা – বিক্রি শুরু করা হতো। এখন সোলার স্ট্রিট লাইট থাকাতে আর কোন মোমবাতি কিনতে হয় না। বেচা- বিক্রি আগের তুলনায় এখন অনেক বেশি হয়।
উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের ঘোলকুড়িতে ল্যাম্প পোষ্ট স্থাপনের সময় এলাকার মানুষের আনন্দের জোয়ার লক্ষ্য করা গেছে।
- কাগজ টুয়েন্টিফোর বিডি ডটকম এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।