ঘুষ না পেয়ে থানায় যুবককে ঝুলিয়ে পেটাল পুলিশ
অনলাইন ডেস্ক । কাগজটোয়েন্টিফোরবিডি.কম
যশোর পুলিশের হাতে আটক এক যুবকের কাছ থেকে ‘ঘুষের’ টাকা না পেয়ে না থানায় ঝুলিয়ে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ‘দুই লাখ’ টাকা ঘুষ দাবি করা হলেও শেষ পর্যন্ত আবু সাঈদ (৩০) নামের ওই যুবক ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে ছাড়া পেয়েছেন।
আবু সাঈদ যশোর সদর উপজেলার তালবাড়িয়া গ্রামের নুরুল হকের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানায়, কোতোয়ালি থানার এসআই নাজমুল ও এএসআই হাদিবুর রহমান গতকাল বুধবার রাতে আবু সাঈদকে আটক করেন। পরে তার কাছে ‘দুই লাখ টাকা’ ঘুষ দাবি করেন ওই দুই কর্মকর্তা। ঘুষ দিতে অস্বীকার করায় আবু সাঈদকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে থানার মধ্যে দুই টেবিলের মাঝে গাছের মোট ডালের সঙ্গে বেঁধে উল্টো করে ঝুলিয়ে পেটানো হয়। পরে ‘৫০ হাজার টাকা’ দিয়ে ওই রাতেই ছাড়া পান আবু সাঈদ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন আজ বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তিনি থানার এসআই নাহিয়ানের সঙ্গে কথা বলার জন্য পরামর্শ দেন।
যোগাযোগ করা হলে এসআই নাহিয়ান বলেন, আমি শুনেছি, আবু সাঈদকে আটক করা হয়েছিল। কিন্তু আমি আটক করিনি। আর আটকের পর কি হয়েছে তা আমি জানি না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, এস আই নাজমুল ও এএসআই হাদিবুর রহমান আবু সাঈদকে আটক করে ‘দুই লাখ’ টাকা ঘুষ দাবি করেন। এ টাকা দিতে অস্বীকার করায় তাকে কোতোয়ালি থানার ভেতরে ঝুলিয়ে পেটানো হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানায়, কোতোয়ালি থানার এসআই নাজমুল ও এএসআই হাদিবুর রহমান গতকাল বুধবার রাতে আবু সাঈদকে আটক করেন। পরে তার কাছে ‘দুই লাখ টাকা’ ঘুষ দাবি করেন ওই দুই কর্মকর্তা। ঘুষ দিতে অস্বীকার করায় আবু সাঈদকে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে থানার মধ্যে দুই টেবিলের মাঝে গাছের মোট ডালের সঙ্গে বেঁধে উল্টো করে ঝুলিয়ে পেটানো হয়। পরে ‘৫০ হাজার টাকা’ দিয়ে ওই রাতেই ছাড়া পান আবু সাঈদ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন আজ বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তিনি থানার এসআই নাহিয়ানের সঙ্গে কথা বলার জন্য পরামর্শ দেন।
যোগাযোগ করা হলে এসআই নাহিয়ান বলেন, আমি শুনেছি, আবু সাঈদকে আটক করা হয়েছিল। কিন্তু আমি আটক করিনি। আর আটকের পর কি হয়েছে তা আমি জানি না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, এস আই নাজমুল ও এএসআই হাদিবুর রহমান আবু সাঈদকে আটক করে ‘দুই লাখ’ টাকা ঘুষ দাবি করেন। এ টাকা দিতে অস্বীকার করায় তাকে কোতোয়ালি থানার ভেতরে ঝুলিয়ে পেটানো হয়েছে।
এদিকে অভিযুক্ত এএসআই হাদিবুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে আমি জড়িত নয়।’
নির্যাতিত আবু সাঈদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। তার এক স্বজন মোবাইলে প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, আবু সাঈদের নামে মামলা রয়েছে। তবে সব মামলায় তিনি জামিনে আছেন। গতকাল বুধবার রাতে বিনা অপরাধে তাকে আটক করা হয়। ঘুষ নিয়ে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
উৎসঃ প্রথম আলো।