নিরাপদে ও সাশ্রয়ী মূল্যে কেনাকাটায় দারাজের ‘ঈদ শপিং ফেস্ট’
অনলাইন ডেক্স । কাগজটোয়েন্টিফোরবিডিডটকম
এ বৈশ্বিক মহামারিতে গ্রাহকরা যাতে ঘরে বসে ঈদের কেনাকাটার আনন্দ উপভোগ করতে পারেন, সে লক্ষ্যে দেশের শীর্ষ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ আয়োজন করেছে ‘ঈদ শপিং ফেস্ট’।সারাদিন রোজা রাখা এবং পবিত্র মাহে রমজানের অন্যান্য কাজের ভিড়ে মুসলমানদের মধ্যে ইতিমধ্যেই ঈদুল ফিতরের আমেজ বিরাজ করছে। ঈদুল ফিতর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় এবং আনন্দের উৎসব।
ঈদের অন্যতম আনন্দের বিষয় হচ্ছে পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসাথে ঈদের কেনাকাটা করতে যাওয়া। গত বছর অতিমারির কারণে এই আনন্দে অনেকটাই ভাটা পড়ে গিয়েছিল, এই বছরেও সম্ভবত এর পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে।
জন সমাগম এড়িয়ে ভার্চুয়ালভাবে আসন্ন ঈদের কেনাকাটার সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে চলতি বছরের ১৯এপ্রিল থেকে ১৩মে পর্যন্ত চলবে দারাজ ঈদ শপিং ফেস্ট। এছাড়াও, এতে থাকছে আকর্ষণীয় মূল্যছাড় এবং প্রমোশনাল ডিল। অর্থাৎ, ঘরে বসে কেনাকাটা এখন আরও সুবিধাজনক এবং সাশ্রয়ী।
ঈদ শপিং ফেস্টে গ্লোবাল ভাউচার, ডিমল ভাউচার, মেগাডিলস, প্রিপেমেন্ট ডিসকাউন্ট, ক্যাটাগরিভিত্তিক ভাউচার এবং আইলাভ ভাউচারের পাশাপাশি ফ্যাশন, ইলেকট্রনিকস, গ্রোসারি ও এফএমসিজি আইটেম গুলোতে রয়েছে আকর্ষণীয় ছাড়।গ্রাহকরা দারাজ অ্যাপের মাধ্যমে শীর্ষ স্থানীয় ব্র্যান্ড গুলোর কালেকশন দেখতে পারবেন এবং আকর্ষণীয় অফারে ঈদের কেনাকাটা করতে পারবেন।
দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি আমরা।করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে আমরা আমাদের বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের নিকটে যেতে পারছিনা এবং সামাজিক যোগাযোগও কম হচ্ছে। কিন্তু আমাদের মা-বাবা এবং সন্তানদের জন্য নতুন পোশাক না কিনলে ঈদ অপূর্ণ রয়ে যাবে।আমরা আশা করছি, দারাজ শপিং ফেস্ট গ্রাহকদের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিবে, কারণ গ্রাহকরা এখন কোনো প্রকার স্বাস্থ্য ঝুঁকি ছাড়াই উন্নত মানের ঈদের আইটেম ঘরে বসে পেতে পারেন।’
দারাজের ঈদ শপিং ফেস্টের কো-স্পন্সর হিসেবে রয়েছে বাটা, ডেটল, ইমামি, স্টুডিও এক্স, স্প্ল্যাশ এবং লাইফবয়। ব্র্যান্ড পার্টনার হচ্ছে হারপিক, প্যারাসুট ন্যাচারালে শ্যাম্পু, রিবানা, টিপি-লিংক, ব্রুনোমরেটি, নেসলে, ওডোনিল, নোয়াহ, ইংলটওলোটো, এবং গ্লোবাল ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে আছে সিকেইওয়াইআইএন এবং এসকেএমইআই।দারাজের এই ক্যাম্পেইনে পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে সহায়তা করছে বিকাশ, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, এইচএসবিসি, এসইবিএল এবং ব্র্যাক ব্যাংক।