ভাঙ্গা সড়কে ঝুকি নিয়ে চলছে শিক্ষার্থী, দেখার কেউ নেই!
খানসামা(দিনাজপুর) প্রতিনিধি । কাগজটোয়েন্টিফোরবিডিডটকম
বন্যা নেমে গেছে। চারদিক সবুজ সমারোহে আবার জেগে উঠেছে ধানক্ষেত। মেঘমুক্ত আকাশে ঝরছে রোদের ঝলকানি। কিন্তু বন্যার করাল গ্রাস খানসামায় রেখে গেছে কিছু ক্ষতচিহ্ন। আর সেই ক্ষত চিহ্ন বেয়ে চলছে পথচারীসহ কোমল শিক্ষার্থী। উপজেলার ৬ ইউনিয়নে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক, ব্রীজ, কালভার্ট স্থানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হলেও কিছু কিছু জায়গায় দূর্ভোগ এখনো বিদ্যমান। এরকম একটি স্থান ৬ নং গোয়ালডিহি ইউনিয়নের পশ্চিম হাসিমপুর গ্রাম। এই গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট নদী বেলান। ফলে এ গ্রামের জনসাধারণসহ শিক্ষার্থীকে নদী ডিঙিয়ে উপজেলা সড়ক এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে হয়। বেলান নদীর পশ্চিম পাড় বেয়ে ছুটে চলেছে একটি মেঠো পথ যা দিয়ে চলাচল করে পশ্চিম হাসিমপুর, গাড়পাড়া এবং আরজী যুগীর ঘোপার কয়েক হাজার জনসাধারণসহ শিক্ষার্থী। প্রতিদিন কাজের খোঁজে অনেক লোক উত্তরে পাকের হাট, দক্ষিণে পুলেরহাট, ভুল্লারহাট সহ ঢাকা মহাসড়কে অবস্থিত গ্রামীণ শহর রানীরবন্দর যায়। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো উপজেলা সড়কর তথা বেলান নদীর পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত বিধায় শিক্ষার্থীদের এই মেঠো পথটি অতিক্রম করে পাকেরহাট, গোয়ালডিহি এবং রানীরবন্দর যেতে হয়। এছাড়া উপজেলার প্রতিটি এলাকা কৃষিপ্রধান বিধায় এসব এলাকা থেকে প্রতি হাট বার মেঠো পথ ভেদ করে ভানে কৃষি পণ্য হাটে নিয়ে যায়। পথটি নদী ঘেষে যাওয়ায় প্রতিবছর অনেক স্থানে ভাঙ্গনের কবলে পড়ে। এরপর আছে ট্রাকটর ট্রলির নির্মম আঘাত। এতে বিদীর্ণ হয়ে কোমল মেঠো পথটিতে হয়েছে অনেক ক্ষত।
বন্যার পরে আবারো বৃষ্টিতে পুলের হাট যোগাযোগের এই পথে নদীতে ধ্বসে গেছে সড়কের বেশী অংশ। এখানে সড়ক ভেঙ্গে যাওয়ার আরেকটি প্রধান কারন হচ্ছে বেলান নদীর বুকে, সড়কের পাশ ঘেষে একটি পুকুর খনন। পুকুরের কারনে প্রতিবছর রাস্তার এ স্থানটি ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে এই অবস্থায়। বেলান নদীর উভয় পাশের জমির মালিকদের জমি যথেচ্ছ ব্যবহারে অতীতের এই বেলান আজ বিলীন প্রায়। এ ব্যাপারে প্রশাসন কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেনি। এ ভাঙ্গা স্থান পেরিয়ে শিক্ষার্থীরা ঝুকি নিয়ে সকাল-বিকাল পার হচ্ছে। এলাকার প্রবীণ ব্যক্তি মজিবর রহমান জানান, শিক্ষার্থীসহ সাইকেল/মোটরবাইক আরোহী পথচারী একটু অন্যমনস্ক হলেই ঘটতে পারে মারাত্মক দূর্ঘটনা। এছাড়া অন্ধকার রাতে সাইকেল আরোহীরা এই দূর্ঘটনার স্বীকার হতে পারে। জানা গেছে ১নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সড়ক ভাঙ্গার স্থানটি পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য এবং চেয়ারম্যানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে কোন জবাব পাওয়া সম্ভব হয়নি।
বন্যার পরে আবারো বৃষ্টিতে পুলের হাট যোগাযোগের এই পথে নদীতে ধ্বসে গেছে সড়কের বেশী অংশ। এখানে সড়ক ভেঙ্গে যাওয়ার আরেকটি প্রধান কারন হচ্ছে বেলান নদীর বুকে, সড়কের পাশ ঘেষে একটি পুকুর খনন। পুকুরের কারনে প্রতিবছর রাস্তার এ স্থানটি ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে এই অবস্থায়। বেলান নদীর উভয় পাশের জমির মালিকদের জমি যথেচ্ছ ব্যবহারে অতীতের এই বেলান আজ বিলীন প্রায়। এ ব্যাপারে প্রশাসন কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেনি। এ ভাঙ্গা স্থান পেরিয়ে শিক্ষার্থীরা ঝুকি নিয়ে সকাল-বিকাল পার হচ্ছে। এলাকার প্রবীণ ব্যক্তি মজিবর রহমান জানান, শিক্ষার্থীসহ সাইকেল/মোটরবাইক আরোহী পথচারী একটু অন্যমনস্ক হলেই ঘটতে পারে মারাত্মক দূর্ঘটনা। এছাড়া অন্ধকার রাতে সাইকেল আরোহীরা এই দূর্ঘটনার স্বীকার হতে পারে। জানা গেছে ১নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সড়ক ভাঙ্গার স্থানটি পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য এবং চেয়ারম্যানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে কোন জবাব পাওয়া সম্ভব হয়নি।
- কাগজ টুয়েন্টিফোর বিডি ডটকম এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।