শাহিন মামুন এর কবিতা-হামজা-ওমর-আলী
হামজা-ওমর-আলী
-শাহিন মামুন
আগুনের ফুলকি দেখেছো নিশ্চয়
সয়েছো হয়তো দূর থেকে তার তাপ
কিন্তুু দেখোনি কভু আগুনে হাত দিয়ে
আগুন সে তো কত ভয়ংকর,কতোটা তার উত্তাপ।
খেলছো তোমরা যারা এ বিশ্ব লয়ে
মানুষ হয়ে দানব সেজে মানুষের রক্তের মাঝে
জেনে রেখো তোমাদের বুলেটের জোর নিঃশেষ হবে
শোষিতের আর্তনাদ আর মজলুমের চোখের জলে।
আগুনের ফুলকি দেখেছো নিশ্চয়
সয়েছো হয়তো দূর থেকে তার তাপ
কিন্তুু দেখোনি কভু আগুনে হাত দিয়ে
আগুন সে তো কত ভয়ংকর,কতোটা তার উত্তাপ।
মুসলিম বলে তোমরা যারা চালাও ওদের বুকে বুলেটের আঘাত
ভেবে দেখো একবার, তুমিও মানুষ ওরা মানুষ
শুধু তফাৎ মুখে দাড়ি মাথায় পাগড়ি টুপি জাতিতে মুসলিম- মুসলমান।
আগুনের ফুলকি দেখেছো নিশ্চয়
সয়েছো হয়তো দূর থেকে তার তাপ
কিন্তুু দেখোনি কভু আগুনে হাত দিয়ে
আগুন সে তো কত ভয়ংকর,কতোটা তার উত্তাপ।
মুসলিমরা আজ ঘুমন্ত সিংহ,তাই আছে নিরবে শত কস্ট সয়ে
তরবারীর তেজ দেখেছে বিশ্ব ছয় থেকে পনের শতাব্দীতে
হামজা-ওমর,আলী-খালিদ,বাবর-হূমায়ন-হায়দার,আকবর-টিপু
আর সুলতান সুলাইমান-সালাউদ্দিন আইয়ূবির মাঝে।
আমি কবি আজ লিখে গেলাম তোমরা শোষকের তরে
আগুনের তাপ দেখেছো নিশ্চয়,যেয়োনা কভু সেই আগুনের ভেতর
জ্বলেপুড়ে হবে ছারখার,আমরা মানুষ জাতিতে মুসলিম মুসলমান
আমাদের নেতা নবী মোহাম্মদ,হাতে আছে কালেমার বাণী
আমরা তো প্রত্যেক মুসলিম জন্মগত এক একজন যোদ্ধা
নাম আমাদের হামজা -ওমর -আলী-খালিদ বিন ওয়ালিদ।
যে নামের রশ্মিতে শয়তান ইবলিশও কেঁপেছে সদা ভয়ে আরব জাহানে।