শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (কবিতা)
স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া লও লও লও সালাম
যারা ময়দানে যুদ্ধ না করে ভারতে পালিয়ে গিয়েছিল’ তাহারা ছাড়া সবাই বলবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক। বললেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
স্বাধীনতা তুমি এখন সীমান্তের ওপাড় হতে শিখিয়ে দেয়া বুলি !
স্বাধীনতা তুমি এখন কতগুলি হুতুম পেচ্যার আর জুতা পেটা খাওয়া ইদুরের লাফা লাফি।
স্বাধীনতা তুমি এখন, মৃনাল কান্তির পরিত্যাগত অসভ্য ফাত্রা বেটির মনগড়ানো বুলি!
স্বাধীনতা তুমি এখন, পাক বাহিনীর ভাতা খাওয়া পরিবারের অমৃত মিথ্যে শ্লোগান,
স্বাধীনতা তুমি এখন, গণতন্ত্রের নামে ফেরি ওয়ালাদের আযান!!
স্বাধীনতা তুমি এখন, অবৈধ সন্তানদের লুটে পুটে খাওয়ার স্বস্র হাতিয়ার!
স্বাধীনতা তুমি এখন, দোতরা পাতা খাওয়া কতগুলি পাগলের উন্মাদনা,
স্বাধীনতা তুমি এখন, বেশ্যাদের স্বাধীনতার চেতনে চেতনার উত্তেজনা.
স্বাধীনতা তুমি এখন, অশিক্ষিত ও জ্ঞান পাপীদের বানানো মনগড়া ইতিহাস,
স্বাধীনতা তুমি এখন, সত্যবাদিকে করা বিদ্রুপ ও মহা উপহাস!
স্বাধীনতা তুমি এখন, কন্ঠ রোধে গলা টিপে ধরা হায়েনার দল
স্বাধীনতা তুমি এখন, মুক্তিকামী মানুষের মুখে বুটে চেপে ধরা মনোবল।
স্বাধীনতা তুমি এখন, দখল দ্বার হত দরিদ্র মানুষের স্বম্ভল,
স্বাধীনতা তুমি এখন, বাহুবলে অবলা নারীর বস্র হনন করা!
স্বাধীনতা তুমি এখন, টাকার কেনা সাক্ষী দিয়ে, সৎ মানুষকে অসৎ প্রমান করা .
স্বাধীনতা তুমি এখন, ইচ্ছে হলেই নিশ্ব্পাপ শিশুকে ও রাজাকার উপাধি দেয়া।
স্বাধীনতা তুমি এখন, ঘুষের মাধ্যমে ভুয়া লোকদের মুক্তিযুদ্ধার সনদ পত্র দেয়া,
স্বাধীনতা তুমি এখন, বীরসেনাদের রাজাকার সাজিয়ে সংসদে ঘোষণা দেয়া।
স্বাধীনতা তুমি এখন ব্যাঙ্ক ডাকাতের ভাই বোনদের একান্ত মালিকানা!
স্বাধীনতা তুমি এখন, দেশীয় শত্রুদের মুখে অহরহ মিথ্যে চেতনা।
স্বাধীনতা এখন তুমি নব বধুর- বিধবা বেশে চিরকালের কান্না ,
স্বাধীনতা এখন তুমি, জন্মগত নব শিশুর এতিম হওয়ার যন্ত্রণা।
স্বাধীনতা, হায়রে স্বাধীনতা! এই কি ছিল বীর যুদ্ধাদের অর্চনা?
স্বাধীনতা তুমি এখন, সত্যি কবলিত কতগুলি অত্যাচারীর পেতাত্মাদের মিথ্যের বেড়াজালে!
স্বাধীনতা তুমি এখন, পদপিষ্ট্র তুমি কতগুলি শুয়োর শুকুনের রহস্য ঘেরা সুক্ষ পদতলে!!
হে মহান নেতা,
১৯৭১ সালের এই দিনে তোমার স্বাধীনতা
ঘোষনা এবং বীরত্বে, ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের
বিনিময়ে আমরা পেলাম এই স্বাধীন বাংলাদেশ।