কবিতা

অমরত্ব-ফল ————————— পেন্সিলে’র দাগ- রাবারে মুছে ফেলতে পারো । কিন্তু- যা লেখা হয়, তা না মুছতে পারে, লেখক তার- হৃদয়

বঙ্গবন্ধু’র কিরণ —————– আঁখি’র আলোয়- দেখি-নি নমস্য ৷ মনে’র ভালোয়- জুড়েছি সর্বস্ব ৷ কে দেখে- ভুবন-মোহন ? কে দেখে- পৃথিবী-মণ্ডল

সত্য-মিথ্যা -শাহিন মামুন   সত্যকে যারা ধ্বংস করে মিথ্যার ফুলছড়িতে জেনে রাখো ওরা মিথ্যাবাদি কাফির মুনাফিক এই পৃথিবীর বুকে। মিথ্যার

হামজা-ওমর-আলী -শাহিন মামুন আগুনের ফুলকি দেখেছো নিশ্চয় সয়েছো হয়তো দূর থেকে তার তাপ কিন্তুু দেখোনি কভু আগুনে হাত দিয়ে আগুন

“ঘাতক করোনা” -জি.আর.হায়দার (উৎসর্গ-মরহুম বন্ধু শাহাদাৎ হোসেন) স্মৃতির ফ্রেমে বাঁধা ছবি কথা বলে না আর করোনা যেন ঘাতক সেজে জীবন

“সময়ের ভাবনা” -জি. আর. হায়দার কোলাহল নেই তো আজ নিরিবিলি শহর চুপটি করে বসে আছি কাটে না যে প্রহর। ক্ষণিকের

জাত-ধর্ম -শাহিন মামুন হে হিন্দু-মুসলিম, বৌদ্ধ-খ্রিষ্ঠান তোমরা তো অনেক গর্বিত তোমাদের ধর্ম জাত নিয়ে তবে বুকে হাত দিয়ে বলতো দেখি

ফিলিস্তিনী জিহাদী -শাহিন মামুন উৎপীড়কের রক্তচোখে চোখ রেখে বর্জ্যকন্ঠে বলে উঠি “নারায়ে তাকবীর” পৃথিবীর আলো দেখার আগেই শুনেছি বুলেটের আওয়াজ

রাজাধিরাজ -মোল্লা মোঃ জমির উদ্দিন প্রজাতন্ত্রের বাংলাদেশে রাজাধিরাজ করছে বসবাস ক’দিন বাদে বাদে খুন খারাপির মহাউৎসব, যত কান্না সুন্দরী কন্যার

তোমাকে নিয়ে -মনোনিতা রহমান আজ কতদিন দেখিনি প্রিয়, দেখিনি তোমার মুখ। ঘুমিয়ে গেছো তুমি-চিরতরে। তুমি হীন জীবন যেন অভিশপ্ত বনবাস। গারো