চিরিরবন্দরে নিরাপত্তা সাপোর্ট ছাড়াই বাড়ছে ঝুঁকিপূর্ণ বহুতল ভবন নির্মাণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি । কাগজটোয়েন্টিফোরবিডিডটকম
দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা সার্পোট ছাড়াই দিন দিন নির্মিত হচ্ছে বহুতল ভবন। এছাড়া ইমারত নির্মানের চলমান আইনের তোয়াক্কা না করায় অহরহ ঘটছে প্রাণনাশের মত অনেক দুর্ঘটনা।
সর্বশেষ ১৯ এপ্রিল ২০১৭ চিরিরবন্দর আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুলের নির্মাণাধীন সপ্তম তলা থেকে সার্টারের কাঠ মাথায় পড়ে রুবায়েত জামিল প্লাবন (১৪) নামের নবম (বিজ্ঞান) শ্রেণির এক ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। মৃত প্লাবন দিনাজপুর জেলার বিরামপুর সদর উপজেলার পৌর এলাকার এমদাদুলের পুত্র।
স্থানীয়দের অভিযোগ ব্যস্ততম ঘুঘরাতলী মোড় থেকে উপজেলা সদরের প্রধান সড়কের পাশে একটি ভবনের নিচতলা ভাড়া নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে এ-জেড রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল। যেখানে কোনো ধরনের নিরাপত্তা সার্পোট ছাড়ায় বহুতল ওই ভবন তুলছে মালিক । সরেজমিনে সেখানে গেলে দেখা মেলে ভবনের নির্মাণকাজ চলাকালে এ-জেড স্কুলের শত শত ছাত্র-ছাত্রী ভবনের নিচতলার আশ পাশ দিয়ে চলাচল ও খেলা করছে। এছাড়া তার পাশেই উপজেলা সদরের প্রধান সড়ক হওয়ায় হাজার হাজার মানুষ যাতায়েত করছে। সেখানে যেকোন সময় ঘটতে পারে অনাকাঙ্কিত বড় ধরনের দূঘর্টনা। শুধু এ-জেড স্কুল নয় বিভিন্ন স্কুল কলেজ বাসা বাড়িতেও কোনো ধরনের নিরাপত্তা সার্পোট ছাড়া নির্মিত হচ্ছে এসব বহুতল ভবন। উপজেলা সদরে কততলা ভবন নির্মানের অনুমোদন আছে অনেকের জানা নেই। তবে ভবন মালিকরা সরকারি নীতিমালার কোন তোয়াক্কা না করে ৮ থেকে ১০ তলা পর্যন্ত ভবন নির্মান করছে।
এ বিষয়ে নির্মাধীন ভবন মালিক মোকারম হোসেন মুকুলের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে থাকে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: গোলাম রব্বানী জানান, যে সমস্ত নির্মাধীন ভবন নিরাপত্তা সার্পোট ব্যবহার করছে না। তাদের ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
স্থানীয়দের অভিযোগ ব্যস্ততম ঘুঘরাতলী মোড় থেকে উপজেলা সদরের প্রধান সড়কের পাশে একটি ভবনের নিচতলা ভাড়া নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে এ-জেড রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল। যেখানে কোনো ধরনের নিরাপত্তা সার্পোট ছাড়ায় বহুতল ওই ভবন তুলছে মালিক । সরেজমিনে সেখানে গেলে দেখা মেলে ভবনের নির্মাণকাজ চলাকালে এ-জেড স্কুলের শত শত ছাত্র-ছাত্রী ভবনের নিচতলার আশ পাশ দিয়ে চলাচল ও খেলা করছে। এছাড়া তার পাশেই উপজেলা সদরের প্রধান সড়ক হওয়ায় হাজার হাজার মানুষ যাতায়েত করছে। সেখানে যেকোন সময় ঘটতে পারে অনাকাঙ্কিত বড় ধরনের দূঘর্টনা। শুধু এ-জেড স্কুল নয় বিভিন্ন স্কুল কলেজ বাসা বাড়িতেও কোনো ধরনের নিরাপত্তা সার্পোট ছাড়া নির্মিত হচ্ছে এসব বহুতল ভবন। উপজেলা সদরে কততলা ভবন নির্মানের অনুমোদন আছে অনেকের জানা নেই। তবে ভবন মালিকরা সরকারি নীতিমালার কোন তোয়াক্কা না করে ৮ থেকে ১০ তলা পর্যন্ত ভবন নির্মান করছে।
এ বিষয়ে নির্মাধীন ভবন মালিক মোকারম হোসেন মুকুলের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে থাকে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: গোলাম রব্বানী জানান, যে সমস্ত নির্মাধীন ভবন নিরাপত্তা সার্পোট ব্যবহার করছে না। তাদের ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
কাগজ টুয়েন্টিফোর বিডি ডটকম এ প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।