সমাবেশস্থলে ফখরুল, কর্মীদের সুশৃঙ্খল থাকার নির্দেশ
অনলাইন ডেস্ক । কাগজটোয়েন্টিফোরবিডিডটকম
সমাবেশ স্থলে উপস্থিত হয়ে স্বেচ্ছাসেবকদের এদিক-সেদিক না ঘুরে জনসভাস্থলের পরিবেশ যথার্থ করতে নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগী।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘এ জনসভায় প্রধান অতিথি খালেদা জিয়া। তাই সকলে সুশৃঙ্খলভাবে অর্পিত দায়িত্ব পালন করুন। ছবি তুলা বাদ দেন, ব্যানার ফেস্টুন যথাস্থানে রাখুন অহেতুক ব্যানার উচু করে ধরে রাখবেন না, রাখলে পিছনে যারা আছে তাদের অসুবিধা হয়।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। জনসভা আনুষ্ঠানিকভাবে দুপুর ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলে মূলত কার্যক্রম সকাল ১০টা থেকে চলছে।
জনসভাস্থল দখলে নিতে ইতিমধ্যে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দল বেধে জড়ো হচ্ছে বিএনপির নেতাকর্মীরা।প্রায় প্রতিটি নেতাকর্মীর হাতে শোভা পাচ্ছে দলটির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি ও স্লোগান সম্বলিতনানান রংয়ের ব্যানার, ফেস্টুন, প্লেকার্ড।
এর আগে দলীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে বিএনপির জনসভা শুরু হয়েছে।
রবিবার বেলা ১১টা থেকে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ সমাবেশ শুরু হয়। দীর্ঘদিন পরে জনসভা হওয়া নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিএনপির বিভিন্ন সহ-যোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা কাজ করছে।প্রায় প্রতিটি নেতাকর্মীর হাতে শোভা পাচ্ছে দলটির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং
সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি ও স্লোগান সম্বলিত নানান রংয়ের ব্যানার, ফেস্টুন, প্লেকার্ড।
জনসভা আনুষ্ঠানিকভাবে দুপুর ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলে মূলত কার্যক্রম সকাল ১০টা থেকে চলছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্ত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখবেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
প্রসঙ্গত, জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের আয়োজন করেছে বিএনপি। দুপুরে সমাবেশ শুরু হবে এবং দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন।
দুপুর ২টায় সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকালে থেকেই রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করেছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সমাবেশে বিএনপির চেয়ারপারসন আগামী জাতীয় নির্বাচন, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, গণতন্ত্রহীনতা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, রোহিঙ্গা ইস্যুসহ সাধারণ মানুষের সমস্যাসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে ভাষণ দেবেন।
সোহরাওয়ার্দীতে অতীতের সমাবেশের সব রেকর্ড ভাঙতে চায় দলটি। সোহরাওয়ার্দীর এই সমাবেশের মাধ্যমে দেশবাসীর পাশাপাশি সরকারকেও কিছু বার্তা দিতে চায় দলটি।
উৎসঃ rtnn